মিডল্যান্ড ব্যাংক ভিসা প্ল্যাটিনাম ডুয়াল কার্ড, বাংলাদেশে উচ্চ লিমিট ও ০% ইজি-পে সুবিধা

মিডল্যান্ড ব্যাংক ভিসা প্লাটিনাম ডুয়াল কার্ড বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ক্রেডিট সমাধান। উচ্চ লিমিট, আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা ও ০% ইজি-পে সুবিধা মিলিয়ে এটি দৈনন্দিন ও বিশেষ খরচকে সহজ করে তোলে।

উচ্চ লিমিট ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা

মিডল্যান্ড ব্যাংক ভিসা প্ল্যাটিনাম ডুয়াল কার্ডে উচ্চ ক্রেডিট লিমিট পাওয়া যায়, সাধারণত Tk. ১,০০,০০০ থেকে Tk. ৫,০০,০০০ পর্যন্ত। এই উচ্চ লিমিট ব্যবসায়িক কেনাকাটা, ভ্রমণ বা বড় চিকিৎসা ব্যয়ের মতো প্রয়োজন মেটাতে উপযোগী।

উচ্চ লিমিট মানে কন্ট্রোলড ফাইন্যান্সিয়াল ফ্লেক্সিবিলিটি। মিডল্যান্ড ব্যাংক কার্ড ব্যবহার করে আপনি বড় লাইফ ইভেন্টের জন্য ঝটপট অর্থ আস্থাপন করতে পারবেন, তবে দায়িত্বের সাথে ব্যয় করা ভালো।

০% ইজি-পে ও কিস্তি সুবিধা

মিডল্যান্ড ব্যাংক ভিসা প্ল্যাটিনাম ডুয়াল কার্ডে ০% ইজি-পে প্রোগ্রাম থাকায় নির্দিষ্ট মার্চেন্টে কিস্তিতে কেনাকাটা করলে সুদ নেই বা খুবই কম। এটি বড় কেনাকাটা পেই করতে চাওয়া গ্রাহকদের জন্য একদম উপকারী।

ইজি-পে অপশনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও নির্বাচিত মেয়াদ অনুযায়ী বাছাই করে কিস্তি নিতে পারবেন। এই সুবিধা বাংলাদেশে অনলাইন ও অফলাইন দুটোর জন্যই প্রযোজ্য যেখানে ভিসা অ্যাকসেপ্টেড।

নিরাপত্তা ও গ্রাহক সেবা

কার্ডটিতে EMV চিপ, এসএমএস অ্যালার্ট এবং ২৪/৭ কাস্টমার কেয়ার রয়েছে, ফলে কোনো অননুমোদিত লেনদেন হলে দ্রুত প্রতিক্রিয়া নেওয়া যায়। মিডল্যান্ড ব্যাংক কার্ডের নিরাপত্তা স্থানীয় বাজারের চাহিদা মেটাতে ডিজাইন করা।

গ্রাহক সেবা বাংলা ভাষায় দ্রুত সহায়তা দেয়, ফোন বা অনলাইনে অভিযোগ বা ব্লক রিকোয়েস্ট করা যায়। বিদেশে ব্যবহারের সময়ও ভিসা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আপনার সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।

রিওয়ার্ড, ফি ও আবেদন প্রক্রিয়া

মিডল্যান্ড ব্যাংক ভিসা প্ল্যাটিনাম ডুয়াল কার্ডে প্রতিটি কেনাকাটায় রিওয়ার্ড পয়েন্ট জমা হয়, নির্দিষ্ট ক্যাম্পেইনে বোনাস পয়েন্টও পাওয়া যায়। বার্ষিক ফি মওকুফ শর্তে বছরের মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমাণ লেনদেন করলে ফি ছাড়যোগ্য।

আবেদনের জন্য দরকারি: বাংলাদেশি এনআইডি/পাসপোর্ট, আয় সম্পর্কিত ডকুমেন্ট, শেষ ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও পূরণকৃত ফরম। অনলাইন কিংবা ব্রাঞ্চে সরাসরি আবেদন করে কার্ডের সুবিধা দ্রুত পেতে পারবেন।