loader image

প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোন, ৭০% পর্যন্ত অর্থায়ন ও নমনীয় ৫ বছরের কিস্তি

প্রাইম ব্যাংকের ডিজিটাল ডিভাইস লোনে অনলাইনে সহজ আবেদন, দ্রুত অনুমোদন, আকর্ষণীয় সুদে ৭০% পর্যন্ত অর্থায়ন ও ৫ বছরের নমনীয় কিস্তি

কেন প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোন বেছে নেবেন

প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোন বাজারে সহজ ও দ্রুত সমাধান হিসেবে পরিচিত। স্মার্টফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ বা অন্য ডিজিটাল গ্যাজেট কিনতে আপনি ক্রয়ের মূল্য পর্যন্ত ৭০% পর্যন্ত অর্থায়ন পেতে পারেন, যা খরচ ভাগ করে নেওয়ার অনবদ্য সুবিধা দেয়।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে টাকায় সুবিধাজনক কিস্তি পরিকল্পনা—৫ বছর পর্যন্ত নমনীয় কিস্তি—এটা করে তোলে যে যেকেউ সহজেই ডিজিটাল ডিভাইস হাতে পেতে পারেন। প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোন দ্রুত অনুমোদন, প্রতিযোগিতামূলক সুদ এবং সিম্পল অনলাইন আবেদন পদ্ধতির জন্য জনপ্রিয়।

অ্যাপ্লিকেশন ও দ্রুত অনুমোদন প্রক্রিয়া

অনলাইনে আবেদন করতে হলে প্রাইম ব্যাংকের ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করুন; পুরো প্রক্রিয়াটি ঘরে বসেই সম্পন্ন করা যায়। আবেদনপত্র সাবমিট করে মাত্র কয়েকটি কার্যদিবসের মধ্যে প্রাথমিক অনুমোদন পাওয়া যায়, ফলে আপনি তাড়াতাড়ি কেনাকাটা শুরু করতে পারবেন।

প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোন-এ কাগজপত্র যাচাই এবং ক্রেডিট চেক দ্রুত করা হয়, ব্যাংকের সরাসরি যোগাযোগ সুবিধা থাকায় যেকোনো প্রশ্নে সহায়তা পাওয়া যায়। অনলাইনে রেট ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে আপনার কিস্তি ও সুদের হিসাব আগেই করে নিতে পারবেন।

অর্থায়ন ও কিস্তি: ৭০% পর্যন্ত ফাইন্যান্স এবং ৫ বছরের নমনীয় প্ল্যান

প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোনের মূল আকর্ষণ হলো ক্রয়মূল্যের ৭০% পর্যন্ত তৎক্ষণাত অর্থায়ন, যা বড় অনুদান ছাড়াই প্রয়োজনীয় গ্যাজেট নিলে সাহায্য করে। আপনি চাইলে আগে থেকে ডাউনপেমেন্ট করে কিস্তির পরিমাণ কমাতে পারবেন এবং মাসিক বোঝা হালকা রাখতে পারবেন।

কিস্তি মেয়াদ সর্বোচ্চ ৫ বছর এবং সুদের হার প্রতিযোগিতামূলকভাবে নির্ধারিত থাকে, যাতে গ্রাহকরা তাদের আয় অনুসারে কিস্তি প্ল্যান বেছে নিতে পারে। প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোন-এ পেনালটি নীতিও স্বচ্ছ—প্রয়োজন হলে রিলিফ অপশন সম্পর্কে আগেভাগেই জানুন।

প্রয়োজনীয় নথি, যোগ্যতা এবং দ্রুত ডিসবার্সাল

ঋণ পানোর জন্য সাধারণত NID বা পাসপোর্ট কপি, সর্বশেষ ইউটিলিটি বিল, ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং বেতন স্লিপ/আয়ের প্রমাণ জমা দিতে হয়। ন্যূনতম বয়স সাধারণত ২২ বছর এবং নির্দিষ্ট আয়ের শর্ত পূরণ করতে হবে—এসব শর্ত প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোন আবেদনপত্রে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে।

গ্যারান্টার বা জ্যামিনের প্রয়োজনি শর্ত থাকলে তা দ্রুত নথিভুক্ত করতে হবে, তবেই ডিসবার্সাল দ্রুত হবে। যদি আপনি ঢাকার বাইরে থাকেন ও অনলাইন আবেদন করেন, প্রাইম ব্যাংক দ্রুত লজিস্টিক সাপোর্ট করে প্রয়োজনীয় টাকা সরবরাহ করে দেয়—এখনই ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রাইম ব্যাংক ডিজিটাল ডিভাইস লোন-এর জন্য আবেদন করুন এবং আপনার পছন্দের ডিভাইস কিস্তিতে নিয়ে নিন।