ডাচ-বাংলা ভিসা প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড, ২০০,০০০ বি.ডি.টি. লিমিট, প্রায়োরিটি লাউঞ্জ ও রিওয়ার্ড সুবিধা

ডাচ-বাংলা ভিসা প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড: একটি সারসংক্ষেপ

ডাচ-বাংলা ভিসা প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড বাংলাদেশে যারা সুবিধা এবং রিওয়ার্ড উভয়ই চান তাদের জন্য। এই কার্ডে ন্যূনতমই নয়, সরাসরি ২০০,০০০ বি.ডি.টি. প্রাথমিক ক্রেডিট লিমিট দিয়ে শুরু করে দ্রুত কাইল-আপের সুযোগ রয়েছে।

কার্ডধারীরা পাবেন এয়ারপোর্ট লাউঞ্জ এক্সেস, ২৪/৭ কনসিয়ার্জ সার্ভিস এবং দ্রুত রিওয়ার্ড পয়েন্ট জমা—সবকিছুই স্থানীয় বাজারের বাস্তবতা মাথায় রেখে ডিজাইন করা। ডাচ-বাংলা ভিসা প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড দিয়ে প্রতিদিনের ব্যয়ও স্মার্টভাবে কন্ট্রোল করা যায়।

প্রধান সুবিধা ও লাউঞ্জ সুবিধা

ডাচ-বাংলা ভিসা প্লাটিনাম কার্ডে ৬০০+ এয়ারপোর্টে প্রায়োরিটি পাস সুবিধা এবং নির্দিষ্ট সংখ্যক ফ্রি লাউঞ্জ ভিজিট থাকে, যা ভ্রমণকে আরামদায়ক করে তোলে। ভ্রমণ ছাড়াও হোটেল ও রেস্টুরেন্টে বিশেষ ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।

রিওয়ার্ড প্রোগ্রামের মাধ্যমে প্রতিটি ক্রয়ে ডাচ-বাংলা পয়েন্ট জমে। জমা হওয়া পয়েন্ট ফ্লাইট টিকিট, হোটেল বুকিং বা ক্যাশব্যাক হিসেবে কনভার্ট করা যায়—এটি বিশেষ করে নিয়মিত ভ্রমণকারীদের খুব কাজে লাগে।

ফি, চার্জ ও যোগ্যতা

ডাচ-বাংলা ভিসা প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ডের বার্ষিক ফি সাধারণত প্রতিযোগিতামূলক রাখা হয়; নির্দিষ্ট অফারে প্রথম বছর ফি মওকুফও চলে। বিদেশে লেনদেনের জন্য সাধারণত ৩% যোগাযোগ ফি প্রযোজ্য হতে পারে এবং ক্যাশ অ্যাডভান্সে আলাদা চার্জ থাকে।

কার্ড পাওয়ার যোগ্যতার জন্য বয়স, আয়ের স্থায়িত্ব এবং নাগরিকত্ব যাচাই করা হয়। বাংলাদেশের নাগরিক বা রেসিডেন্ট হিসেবে পরিচয় ও আয় সাপোর্টিং ডকুমেন্টস জমা দিলে অ্যাপ্লিকেশন প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।

কীভাবে আবেদন করবেন এবং কেন নিতে হবে

অনলাইনে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ওয়েবসাইটে গিয়ে ফর্ম পূরণ করলেই শুরু। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করে নিকটস্থ শাখায় জমা দিলেও প্রক্রিয়াটি শুরু বা দ্রুত করা যায়—লোকাল কাস্টমারের জন্য প্রক্রিয়া শিখতে সুবিধা আছে।

ডাচ-বাংলা ভিসা প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড নিয়ে নিলে আপনি পাবেন বড় ক্রেডিট লিমিট হিসেবে ২০০,০০০ বি.ডি.টি. শুরু; পাশাপাশি রিওয়ার্ড, লাউঞ্জ, কনসিয়ার্জ এবং স্থানীয় ডিসকাউন্টগুলোর মাধ্যমে দৈনন্দিন খরচও সাশ্রয়ী হবে। আজই চেক করে দেখুন আপনার উপযোগী অফারগুলো এবং আবেদন করুন।